বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

একাকী দীর্ঘ রাতের


হয়তবা এভাবেও জীবন কেটে যায় সেভাবে কেউ চায় না । ।

সেই টিপিক্যাল পড়ালেখা রাত জাগা ছবি আকা আর চা খাওয়া । ভোরবেলা এটেনডেন্সের আশায় ক্লাস করা । 
মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ করলে অদ্ভুদ কিছু দেখা যায় । 
পানসে জীবন স্বাদে গ্রামিন শব্দ বড় অস্বস্তি হয় । । 
কালো ধোয়ার ভীড়ে হারিয়ে যাওয়া অনওয়ে রাস্তার স্পীড লিমিটের সাইন গুলা আমার খুব মনে পড়ে । 
অন্ধকার ব্যালকনির আবছা আলোতে শুন্যতার মাঝেই পূর্নতা খুজে ফেরে মাতাল হওয়া ঘরের রাস্তা ভুলে চলে আসা সেই পরিবারের অবাধ্য ছেলেগুলি । । 
আমার খুব পিপাসা লাগে মনে হয় সমুদ্রসম জ্বল দিয়েও মিটবে না পিপাসা ঘুমিয়ে পড়া সরু রাস্তায় কুকুরের রাজত্ব চলে। । । 
ঘুম চোখে নিষ্পাপ মানুষ গুলি কিছুতেই উঠতে চায় না । । 
একাকী দীর্ঘ রাতের প্রতিটি সেকেন্ড হিসাব রাখে নিচু ক্লাসের প্রথম ছেলেটা । ।
চশমাটা হারিয়ে পাপী দুনিয়ার পাপ গুলা দেখতে পায় না সে ক্রমাগত ডাকে কেউ শোনেনা জোনাকির আলোই সদ্য ঘুম ভাঙ্গা সে অপরাধে সমুদ্র সম পিপাসা নিয়ে ছেলেটা আলো নিভিয়ে দেয় 

শুক্রবার, ৭ আগস্ট, ২০১৫

বীরাঙ্গনা দুহিতা

মেয়েটা লড়াই করতো, ঢাল তলোয়ার নয় মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে সম্মুখ থেকে লড়ে যেত সে। বারবার ভেঙ্গে যেত, আবার উঠে পড়তো, আবার লড়ে যেত সে। বার বার হারতে হারতে লড়াই করে বেচে ছিল ও, চোখের জ্বলে ভিজে যেত চোয়াল, শক্ত চোখে নরম হাতে নিজেকে কষ্ট দিতে পারতো ও, লড়তো কোন শত্রুর বিপক্ষে নয়, নিজের বিরুদ্ধে আর নিজের ভালবাসার বিরুদ্ধে, অসংখ্য কষ্টের আঘাতে জ্বলে ক্ষত বিক্ষত হয়েছে হৃদয়, অসংখ্য ঘুমন্ত রাতের নিরঘুম সাক্ষী ও, হাপিয়ে উঠেছিল প্রকৃতি, চলছিল তার অদৃশ্য যুদ্ধ, হারিয়ে গিয়েছিল শত্রু নয় বন্ধু, যাকে ও ভালবেসেছিল, তবুও টিকে ছিল ও, বার বার পড়তে পড়তে রক্ত জমেছে ওর শরীরের প্রতিটি কোষে, নরম মনে পড়েছে সহস্র ছুরির আঘাত, রক্ত নয় চোখের জ্বলে বন্যা হয়েছে তার চারধার জুড়ে, তবুও হেরে যায় নি সে, কখনো হারবেও না, হেরে যাবে বার বার বিশ্বাসঘাতক বন্ধু যার হাতে ছুরি ছিল না ছিল না ধারালো বর্শা, তবুও প্রতিনিয়ত রক্তাক্ত করেছে ওকে, সব রক্ত শুকিয়ে গিয়েছে আলো ওঠার আগেই, খোলা আকাশ ভিজেছে জমাট বাধা রক্তে, লড়াই থেমে যায় নি, লড়াই থামে না, হেরে যায় ভীতুরা, ভাল থেকো আশকা।

সোমবার, ২২ জুন, ২০১৫

অন্ধ পথপ্রদর্শক

একটা দৃশ্য আমার চোখের সামনে খুব ভাসে তা হচ্ছে সম্পূর্ণ অন্ধ একজন মানুষ অসংখ্য প্রখর দৃষ্টি শক্তি সম্পন্ন মানুষ দের পথ দেখিয়ে বহুদূর নিয়ে যাচ্ছে। মানুষটা চোখ দিয়ে পৃথিবীর আলো দেখে না, পথ কি রকম তাও সে জানে না তবুও কিভাবে যেন সে সবাইকে বহুদূর নিয়ে যাচ্ছে। পেছনের অসংখ্য মানুষগুলার চোখে ভয়, অজানা দূরত্ব আর বহুদূরে যাবার তীব্র প্রয়োজন। নিভে গেছে সব আলো, থেমে গেছে দূর পৃথিবীর কোলাহল, অন্ধকার পথ এতটুকু চাঁদের আলো। হাতে কোন লাঠি নেই চোখে কোন আলো নেই, সামনে কোন শব্দ নেই, শব্দহীন যান্ত্রিক নগরের ব্যাস্ত মানুষগুলাও নেই। আলোহীন শব্দহীন এই পৃথিবীর পথ দেখাচ্ছে অন্ধ এক মানুষ। চোখ গুলা নির্ঘুম, চিন্তাগুলা আটকে গেছে বন্ধ হয়ে গেছে বেচে থাকার রাস্তাগুলা। দূর পৃথিবী দাড়িয়ে আছে বিশাল এক মানব লাইনের অপেক্ষায়। মেঘ নেই আকাশে, আছে অনুকরণ করার অসংখ্য মানুষ। হেটে চলেছে, বিরতি নেই বিশ্রাম নেই, নেই মানবিক প্রয়োজন, চলে যাচ্ছে পৃথিবী দূরে আপন অক্ষে ঘুরে, মানুষ গুলা এগিয়ে যাচ্ছে ধীরে। দূর পৃথিবীর আলোটা ক্রমশ দূরে যাচ্ছে। অন্ধ ব্যাক্তি পথ দেখিয়ে চলেছে।

মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০১৫

মেট্রোপলিটন লাভ

অসংখ্য রাস্তার একটা দীর্ঘ লম্বা রাস্তা, মাঝখান বরাবর ডিভাইডার তার উপর গাছ, মাঝে মাঝে নিয়ন হলুদ আলো, দুধার দিয়ে বয়ে চলা ফুটপাথ, তারপর মানুষ, তারপর আলো আর তারও পরে উচ্চতা, থেমে থাকা যান, সন্ধ্যাবেলায় একসাথে জ্বলে ওঠা হেড লাইটের আলো, আর লাল সিগনালে থেমে থাকা হর্নের শব্দ ,জনস্রোতের সমুদ্র, তারপরই হঠাতই জেগে যাওয়া, ধোয়া ওঠা কার্বনের চারপাশ, আর ইঞ্জিন চালু হওয়া, ব্যালকনির ধার দিয়ে চোখ যাওয়া দূরের রাস্তা, ফুটপাথে দোকানীর পরসা, হকারের হাকডাক আর ট্রাফিকের বাশির শব্দ, হাতে সুটকেস অন্তরে তাড়া, হাতের ঘড়ি দুরন্ত ছুটে চলা, ভীড় ঠেলে বাসে চাপা, আর রাস্তার পাশে থেমে থাকা বাস গুলার সামনের সংরক্ষিত আসন, হঠাতই থেমে যাওয়া মানুষের ওঠা নামা, চায়ের ধোয়া, ধোয়াটে চারদিক হারিয়ে যাওয়া নতুন আসা, রিকশার পিছনে নায়িকার আকুতি, সিনেমা হলে নায়কের মারামারি, ক্লাব থিয়েটারে রংমঞ্চ, দূরত্ব, পথে দূরপাল্লার যাত্রার ক্রমাগত ডেকে চলা, উচু ছাদের নিচু তলা, নিচু ছাদের উচু তলা, দূরে তাকিয়ে আকাশ দেখা, পার্ক রেস্টুরেন্ট এ প্রেমের বাজার জমে ওঠা, বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্তরে আড্ডা মারা, অন্ধকারে ডুবে যাওয়া নগরে একবিন্দু আলো খোজা, হাতড়ে ফিরে চেয়ে চলে বিপথগামী রা, কখনো হাতে ছুরি, মুখে গালি আটকে ধরা রাজপথ, মানুষের এগুনো, ব্যাবসায় ঠকানো, দূরে দাড়িয়ে দুই হাতে গোনা টাকা, মার্কেট মলে বিষন্নতা, রমনীদের ক্রমাগত কেনাকাটা, গাড়ির কালো ধোয়া, নোংড়া রাজপথ, পাশে দাড়িয়ে আগুন জ্বালানো, পার্কিং ফাকা রাস্তা ভরা, পুলিশের পথচলা, পাব্লিকের গালাগালি, টাকার খেলা, আর বারে বারে তোলা বুথ থেকে টাকা, হারিয়ে যাওয়া চেনা রাস্তায়, খুজে পাওয়া অচেনা রাস্তা।

শুক্রবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৫

ডেড এন্ড


ডেড এন্ড কথাটা মূলত বলা হয়ে থাকে স্ট্রিট বা রাস্তার ক্ষেত্রে যেখানে রাস্তা হঠাতই শেষ হয়ে যায়। (যদিও আমার দীর্ঘ বিশ্বাস রাস্তা কোনদিনই শেষ হয় না শুধু তৈরি বা মারকিং শেষ হয়) যাই হোক রাস্তা থেকে নামের কন্সেপ্ট টা আসছে।।।
টুক টাক লেখালেখি যারা করেন বা মিউজিক করেন বা গান লেখেন বা নতুন কিছু করেন একটা সময় গিয়ে দেখা যায় মাথা পুরাপুরি শুন্য হয়ে যায় শুন্য মাথায় একটা ওয়ার্ড ও আসে না বা লেখা যায় না কলম সরে যায় কালি আছে তবুও লেখা হয় না তৈরি হয় না কোন নতুন মিউজিক।।
ইংরেজি তে এটাকে "ব্ল্যাক আউট " বলে মে বি।।
বড় বড় লেখক রা এই সময় টাতে দিশেহারা হয়ে যায়।।
নিজের প্রতি ভরসা কমে যায়।।
লেখালেখির নেশাটা গা চড়া দিয়ে ওঠে শুন্য মস্তিষ্ক কিছুতেই নতুন লেখার জন্ম দিতে পারে না শব্দ গুলা দূরে কোথাও ভেসে বেড়ায় ধরা ছোয়ার বাইরে অথচ এমন টা হওয়ার কথা কিছুতেই ছিল না আমার খাতা ডায়েরীর পাতাতে লেখা ছিল আমার নেশা ইদানীং লেখালেখির অভ্যাসটাও হারিয়ে যাচ্ছে কলম দিয়ে লেখা বের হয় না কি বোর্ড টাইপিং হয়ই না।।
মাথার ভেতরে কথা গুলা ঘুরে বেড়ায় অথচ ধরতেই পারি না আমি কথা গুলা হারিয়ে বেড়ায়।। 
সুন্দর কথা আর আসে না সাহিত্যের আস্বাদন থেকেও দূরে অনেক।।
কিছুতেই লিখতে না পারা কথা গুলা ব্যাথা দেয় মাথায় অন্ধ ব্যাক্তির হাতড়ে ফিরি একটা ফাকা শুন্য স্থান এ হারিয়ে যাওয়ার অনুভূতি হয় আমার।।।।
আমি সংকিত অবাকিত আর হারানো।।
কথা গুলা ধরা দিক এই ছোট্ট ঘরে এই অন্ধকারে আমি আবার আগের মত হতে চায় ডায়েরীর প্রতিটি পাতা লিখতে চায় ভারচুয়াল দুনিয়ায় লিখতে চায় অন্ধকারে আলোর সিঁড়িটা আমার খুব দরকার।।।

ভালবাসার শুরু যেখানে

পরিচয় টা হয়েছিল একদম শুরুর দিকে , একদম ছোট বেলায়,সেই হাফ প্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়ার ও আগে, বুঝতে শেখার কিছু পরেই। সেই স্কেক্রেড হার্ট স্কুলে পড়ার দিনগুলাতে। আর প্রথম দেখা হয়েছিল জন্মের পর পরই। 
১৯৯৭ শালে যখন স্কুল লাইফের শুরু তখন আব্বুর একটা সিডিআই বাইক ছিল। প্রত্যেক দিন আব্বু বাইকে করে স্কুলে দিয়ে আসত আবার নিয়ে আসত। ট্যাঙ্ক এর উপর বসে পড়ে যেতে পারি এই ভয়ে আব্বু দুই লুকিং গ্লাসের রড কানেক্ট করে আর একটা এক্সট্রা রড লাগিয়ে দিয়েছিল ওটা ধরে আমি বসে থাকতাম আর আব্বু চালতো।এভাবেই শুরুটা হয়েছিল বাইক কে ওই বয়সে এতটাই ভাল লেগেছিল যে যদি কোন কারনে আব্বু একদিন ব্যাস্ত থকতো আর আমার রিকশা করে স্কুলে যাওয়া লাগতো আমি যাইতে চাইতাম না বাইনা ধরতাম বাইকেই যাব। মায়ের কাছে কত বকুনি শুনেছে এই জন্য বাবা বকত না কাজ টা দ্রুত শেষ করে বাইকে করে ঠিকই বাসায় নিয়ে আসত আমাকে। দেখতে দেখতে সামনে বসার দিন গুলা শেষ হয়ে গিয়েছিল সামনের থেকে আমার সিট হল পিছনে আব্বুর মাজা ধরে শক্ত করে পিছনে বসে থাকতাম। আর সামনের সিট টা তত দিনে দখল করে নি আমার ছোট বোন। তারপর জিলা স্কুল শুরু হল তখন ও বাবার সাথে বাইকে করে যাই আর মাঝে মাঝে রিকশা কিন্তু বাইনা করার লেভেল টা তখন কমে গিয়েছিল।২০০৪ এ ক্লাস সিক্স এ থাকতে বাবা সুযুকি সামুরাই নামে সবুজ রং এর আরেক টা বাইক কিনলো। তখন থেকেই বাইকের পিছনের সীট থেকে সামনের সীটে বসার একটা লোভ হতে থাকলো।। বাসায় যখন বাইক টা পার্ক করা থাকত ডাবল স্ট্যান্ডে তখন সুযোগ পেলেই চালানোর অভিনয় করতাম মুখ দিয়ে হর্ন দিতাম। মাঝে মাঝে চাবি টা চুরি করে এনে শুধু হর্ন বাজাতাম। তারপর লেভেল টা আরেকটু বাড়ালাম বাইক টা যখন আমাদের বাসার সামনেই উঠানে থাকত স্ট্যান্ড তুলে ঠেলে ঠেলে চালাতে ট্রাই করতাম অনেক ভারি লাগত বাইক টা। তবুও চেষ্টা করতাম। আমার এত আগ্রহ দেখে আব্বু একদিন নিজে থেকেই আমাকে বাইক চালনো শেখাবার উদ্দোগ নিল সামনে বসিয়ে গিয়ার কি, ক্লাচ কি, এক্সেলেটর কি , ব্রেক কি , চোক কি সব ধীরে ধীরে চিনিয়ে দিল বাসার মাঠে আব্বু কি বসিয়ে চালাতে চেষ্টা করতাম। এভাবেই ২০০৫ এর একদম শুরুতেই মোটামুটি ভালই চালানো শিখে গেলাম আমি। সেই সুযুকি সামুরাই এর একটা নেট থেকে নামানো ছবি যেটাতে করে শিখেছিলাম। বেশীর ভাগ সময়ই চালানোর অনুমতি পেতাম না তাই তখন ঠেলে চালানোর অভ্যাস টা থেকে গিয়েছিল। কিছুদিন পর বাইক টা আমাদের বাসা থেকে চুরি হয়ে যায় । অনেক কষ্ট পেয়েছিল আব্বু তার থেকেও বেশী পেয়েছিলাম আমি। অনেক খোজাখুজি করেও কোন লাভ হল না আব্বু তাই সেম জিনিস সেম কালারের আরেক পিস কিনলো। স্কুলের শেষ দিন গুলাতে আমি আর সেবা সুযোগ পাইলেই বাইকটা নিয়ে বেরিয়ে যেতাম। আর উৎসব এর ও একটা সি ডি ছিল ওকে কোন দিনই ধরতে পারতাম না শুধু ধোয়া দেখতাম সামনে। দুঃখজনক ভাবেই এই বাইকটা আবারো চুরি হয়ে যায়। এবার খোজাখুজির পর কিছুটা খোজ পাওয়া যায় অনেক ঝামেলা করে উদ্ধার হয় কিন্তু কন্ডিশন খুব খারাপ হয়ে যায়। তবুও চালাতাম। কত বার ঠেলে ঠেলে স্টার্ট দেওয়া লাগছে :P
তারপর ঈদ আসলেই হইছে বাইকটা নিয়ে সারা যশোর টাউন ঘুরে বেড়াতাম।।
বাবা বলেছিল এস এস সি তে গোল্ডেন পেলে বাইক কিনে দিবে আমাকে আমি পেয়েছিলাম আর বাবা কথা রেখেছিল যদিও একটু দেরী হয়েছিল তবুও আমাকে একটা লাল পালসার ১৩৫ এল এস কিনে দিয়েছিল সেকেন্ড ইয়ারে থাকতে কি যে মজা লাগত কলেজে যেতে ফার্স্ট ইয়ারে থাকতে দেখতাম কিছু সিনিয়র বাইক নিয়ে আসতো কলেজে আর সেকেন্ড ইয়ারে আর দেখে কে লাল বাইক লাল হেলমেট পুরাই পাংখা লাগত আমার নিজের কাছে। তারপর বিকালে আব্র কোচিং এ যাওয়া। নিচে বাইক রেখে ভীতরে থেকে বরাবরই টেনশন হত আমার। সারদিন খালি ঘুরে বেড়াতাম প্রত্যেকদিন বাইপাস ক্যান্ট এর মেইন এন্ট্রেন্স যার যেখানে দরকার ছিল ছুটতাম খালি। এভাবেই ছোট থেকে দেখতে দেখতে কখন যে ওর প্রেমে পড়ে গেছি জানি না, বাইক মানেই ভালবাসার বস্তু বাইক মানেই ফিল।
২০১২ তে চুয়েট ভর্তি হবার পর মনে হল আর ১৩৫ না এবার ১৫০ এর পালা লাল পালসার ১৩৫ বিক্রি করে দিয়ে কিনে ফেললাম কালো পালসার ১৫০ যেটা আজ অব্ধি আছে। আমি এখন চট্টগ্রামে থাকি আর বাইক টা থাকে যশোরে। অনেক বুঝাইলাম বাবাকে বাবা আমার আর বাইকের প্রেম টা বুঝলোই নাহ :( তার এক কথা এত দূরের শহরে বাইক দিব না, দিন গুলা এখানে বিরহে কাটে আমার , একাকিত্ব ফিল করি আমি , কালো পালসার সামনে দিয়ে গেলে বুকের ভেতর কেমন যেন করে ওঠে। অন্যরা যখন ফিল করে ক্যাম্পাসে তাদের একটা গার্লফ্রেন্ড থাকা দরকার তখন আমি ভাবি ক্যাম্পাসে আমার বাইক টা থাকলে কত্ত না রোমান্সিং হত :)

My Favourates

নৈঃশব্দবতী ০১

আমার   প্রায়ই   সেই   রাতটার   কথা   মনে   পড়ে ,  সেই   দীর্ঘ   রাতটার   কথা ,  প্রতিটি   শীতের   রাতের   যোগফলের   থেকেও   দীর্ঘ   সেই   ...