রবিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

সময়ের শেষ বিন্দু

প্রকৃতি বড় নিষ্ঠুর আর বড় অসহায় আমি আমরা তার কাছে কিছুতেই নিজের মত চলতে দেয় না।কত সময় কেটে গেছে কেটে যাচ্ছে তবুও কিছুই ঠিক মত হচ্ছে না।আজও সেদিনের মত তারা ওঠে ফুল ফোটে চাঁদের আলোয় আলোকিত হয় চারপাশ।তবুও কিছুই ঠিক হয় না আমার।পৃথিবীতে মানুষ হিসাবে জন্ম নেওয়ার কষ্ট হচ্ছে আমাদের দুঃখ পেতে হয় যা আমরা পেতে হয়।এই আমি বসে আছি শুন্যতায়।আমি কেমন জানি হয়ে গেছি বদলে গেছে আমার প্রায় কিছু।এই আমি এত বদলে গেলাম কেন? কি তাহার কারন? অথচ এই আমি কখনো বদলে যেতে চাই নি।কিছু কিছু সময় থাকে যখন কিছুই করবার থাকে না শুধু চেয়ে থাকা ছাড়া।আমি চেয়ে থাকি ফ্রেমে বাঁধা কাঁচে জ্বল গড়িয়ে পড়ে যায়।আমার মন খারাপ থাকে যদিও আমি নিজেকে কথা দিয়েছিলাম যে আর কথনো মন খারাপ করবো না অথচ প্রায় আমি মন খারাপ করেই ফেলি ।অথচ মন ভালো থাকবার মত যতেষ্ঠ কারন আমার আছে তবুও মন খারাপ থাকে ।কাঁচ ভেঙ্গে যায় কিন্তু জোড়া দিলে কখনো আর আগের মত হয় না।আমার মনটা একটা ভাঙ্গা কাঁচ সদৃশ ।কেউ একজনের ইচ্ছা হয়েছিল ভেঙ্গে দিয়েছিল।একটা মানুষ কখনোই শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছায় তো চলতে পারে না কিছুতেই পারে না।এভাবেই কেটে যাবে সময় আর থেমে যাবে সময়ের শেষে জ্বলে থাকা প্রতিবিম্বের মত জ্বলে থাকা এক বিন্দু আলোক ।এভাবে হয় না কিছুই হয় না সম্ভবত হতেও পারে কারন পৃথিবীতে সব প্রশ্নের উত্তর তো দুইটা।কারো কারো অনুপস্হিতি উপস্হিতি চেয়ে বেশি অনুভূত হয়।কেউ কেউ পারে অনেক কাছে না আসে অনেক অনুভূতি অনেক স্মৃতির জন্ম দেওয়ার।কেউ কেউ আসলে অস্বাভাবিক হ্মমতা নিয়ে জন্মায় অন্যদের প্রভাবিত করবার।আসলে কেউ কেউ আসেই শুধু অন্যদের প্রভাবিত করতে।আসলে এভাবেই কেটে যাবে সময়ের আলো তারপর পৃথিবীটা অন্ধকার সমুদ্রে ডুবে যাবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

My Favourates

নৈঃশব্দবতী ০১

আমার   প্রায়ই   সেই   রাতটার   কথা   মনে   পড়ে ,  সেই   দীর্ঘ   রাতটার   কথা ,  প্রতিটি   শীতের   রাতের   যোগফলের   থেকেও   দীর্ঘ   সেই   ...