বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১২

অন্তরালে

সামনে থাকা বাসটা হঠাত্‍ই ছেড়ে দিল বহু লোকের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় হঠাত্‍ করেই স্হানটা একেবারেই জনশূন্য হয়ে গেল।দূরে একজোড়া আলোর দেখা মিলে যায়।তারপর আবারই শুন্য মিলিয়ে যায়।আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না কেউ আমাকে ফেরায়।মানুষের জীবন এত বৈচিত্রময় কেন?কোন মানুষই সফল?এই ত্রিমাত্রিক জগতে কি মানুষের পহ্মে সব করা সম্ভব?অল্প সময়ে আমাদের আসলে অনেক কাজ করতে হয় কতক ভুল হয় কতক সঠিক হয়।ভুল গুলা অধিকাংশ সারাবার ব্যাবস্হা থাকে না।একটি বস্তু যাকে আমরা সরাসরি দেখি তারও কত কিছু যে আমাদের অদেখা থেকে যায় তার হিসাব নাহি থাকে।অসংখ্যবার ব্যবহার করা জিনিস বা অসংখ্যবার দেখা জিনিস থেকে যদি আপনাকে আমাকে প্রশ্ন করা হয় আমি আপনি বেশীরভাগই পারব না।মানুষের সীমাবদ্ধতা অনেক একটি মানুষের খুব কম কিছু করবারই অনুমতি সময় বা হ্মমতা থাকে।বেশীর ভাগই অদেখা থেকে যায় অন্তরাল আর আড়াল বরাবরই আমাদের সীমানার বাইরে ।আমি ভাবি কি করে মানুষের এই ব্যাপার গুলা ঘটে ।মানুষের সাথে হাজারটা ব্যাপার ঘটে প্রতিনিয়ত কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা বেশীরভাগই ধরতে পারি না।আমার খুব ইচ্ছা চতুর্থ মাত্রার একটা জগতে যাবার যেখানে সময়কে অতিক্রম করা যায়।জীবনের ভুল গুলা শুধরে নেওয়া যায়।আর সীমাবদ্ধতা।আমি জানি আমার সীমাবদ্ধতা আমাকে সেখানে যেতে দিবে না।মানুষের শুধু সীমাবদ্ধতা কেউই প্রকৃত অর্থে মুক্ত না।আপনি যদি খুব ধার্মিক হন ধর্ম আপনাকে বাধা দিবে।পরিবার আপনাকে বাধা দিবে বিয়ের পর আপনি বাধা পাবেন বিয়ের পর আপনার সন্তান আপনাকে মুক্ত হতে দিবে না।কেউ পারে না একাকী থাকতে।আমি চাই মুক্ত হতে সীমার মাঝে অসীমে যেতে।মানুষের কি করা উচিত ?এই সীমাবদ্ধতা থেকে দূরে যাওয়া কি আদৌ সম্ভব।না আমি ভাবি যখনি আপনি যেতে চাইবেন কেউ আপনাকে পেছন থেকে টেনে ধরবে তাকিয়ে দেখলেন কেউ নাই অথবা কেউ আছে যাকে কোনদিন দেখেন নি সে একটা হাসি দিবে আপনি চলে যাবেন আবার সামনে কেউ আপনাকে থামাবে অদৃশ্য আর দৃশ্য বাঁধা আপনাকে যেতে দিবে না।মানুষের পহ্মে সব হয়ত সহ্য করা সম্ভবও না কেউ হয়ত আপনাকে অতিক্রম করবে ।সবাইকেই ফিরতে হবে যেখান থেকে আসছিলাম।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

My Favourates

নৈঃশব্দবতী ০১

আমার   প্রায়ই   সেই   রাতটার   কথা   মনে   পড়ে ,  সেই   দীর্ঘ   রাতটার   কথা ,  প্রতিটি   শীতের   রাতের   যোগফলের   থেকেও   দীর্ঘ   সেই   ...